Post reply

The message has the following error or errors that must be corrected before continuing:
Warning: this topic has not been posted in for at least 120 days.
Unless you're sure you want to reply, please consider starting a new topic.
Note: this post will not display until it has been approved by a moderator.
Other options
Verification:
Please leave this box empty:
Type the letters shown in the picture
Listen to the letters / Request another image

Type the letters shown in the picture:
ইংরেজিতে উত্তর দিবেন: আমাদের দেশের নাম কি?:
Shortcuts: ALT+S post or ALT+P preview

Topic summary

Posted by আমজনতা
 - Aug 07, 2024, 04:00 PM
মোহাম্মদ আব্দুন নূর
ইন্সপেক্টর, ইনচার্জ অপারেশন্স সেকশন



  • ডি. আই. জি সাইফুর রহমান এর অবৈধ ক্যাশিয়ার হিসাবে কাজ করে।
Posted by আমজনতা
 - Aug 07, 2024, 03:51 PM
নাসির উদ্দিন আহমেদ
এ. এস. পি / আড্ডিশনাল ডি.আই. জি
বি.সি.এস ব্যাচ ২৪



  • ডি. আই. জি শাহ মিজান সাইফুর রহমান এর ঘনিষ্ঠ সহযোগী।


Posted by আমজনতা
 - Aug 07, 2024, 03:31 PM
শাহ মিজান সাইফুর রহমান বি.পি.এম (বার), পি.পি.এম
ডি. আই. জি. সিলেট
বি.সি.এস ব্যাচ : ২০







গত ১৬/৭/২০২৪ এ সই কৃত নথি।

  • ৫ আগস্ট বানিয়াচং থানায় মারছে ১০ জন পুলিশ ০১ জন বিয়ানীবাজার ০৬ জন গোলাপগঞ্জ ০৬ জন মানুষ গুলিবিদ্ব।
Posted by আমজনতা
 - Aug 07, 2024, 03:24 PM
সাবেক আই. জি. পি. আব্দুল আল মামুনের তথ্য তুলে ধরা হবে
Posted by আমজনতা
 - Aug 07, 2024, 03:06 PM
দোষী পুলিশ কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নাম, ছবি, পুলিশ আই ডি, অন্যের অর্ডারের যেকোনো তথ্য যেমন রেকর্ডেড ভয়েস , ভিডিও, নথিপত্র, যা কিছু আছে তা আমাদের সাথে শেয়ার করুন। এদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। এদের বিচার করতেই হবে। এদের বিচার ছাড়া পুলিশ সংস্কার লাভবান হবে না।

তথ্য দেয়ার জন্য নিচের ফরমেটটি ব্যবহার করুন।
দোষী পুলিশের নাম, পদবী:
তার ছবি:
আপনার সংগৃহীত তথ্য:
অভিযোগ /ঘটনার বিবরণ:

Posted by আমজনতা
 - Aug 07, 2024, 12:44 PM
Quote from: https://www.youtube.com/watch?v=NENrhV4d0oIপুলিশকে রিফর্ম করার জন্য আমার মনে হয় পুলিশের নীতিমালা ও প্রশাসনিক পদ্ধতির মধ্যে বেশ বড় ধরনের পরিবর্তন আনা জরুরী।এর জন্য আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এমন কিছু বিষয় প্রস্তাব করছি।
১) পুলিশ বিভিন্ন কারণে ১৬-১৭ ঘন্টা প্রতিদিন অমানুষিক ভাবে কাজ করে যার কারনে এত দীর্ঘ সময় ডিউটিতে থেকে প্রচন্ড কষ্ট ও পরিশ্রম করে তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকে। এর ফলে আমরা সাম্প্রতিক সময়ে বহু পুলিশকে আত্মহত্যার মত ঘটনা ঘটাতে দেখেছি। এত পরিশ্রম করিয়ে কারো কাছ থেকে কোয়ালিটি সেবা পাওয়া যায় না বলে আমি করি। তাই পুলিশের বহু পুরানো পিআরবি পরিবর্তন করে সেখানে ২৪/৭ ডিউটির বিধিমালা পরিবর্তন করে তার পরিবর্তে থানা ফাঁড়ি সহ সকল জায়গায় শিডিউল অনুযায়ী (একদিন তথা ২৪ ঘন্টায় ০৮ ঘন্টার বেশি না) ডিউটি নিশ্চিত করতে হবে। কোনো বিশেষ প্রয়োজনে বা বিশেষ সময়ে অতিরিক্ত ডিউটি করার দরকার হলে তখন তার জন্য কিছু সম্মানি (কম বেশি যাই হোক) এর ব্যবস্থা করা উচিত এবং সেই সম্মানি পেতে যেন কোন ধরনের ঝামেলায় পড়তে না হয় সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
২) থানা ফাঁড়ি সহ পুলিশের সকল ইউনিটে সকল পুলিশ সদস্যদের জন্য সপ্তাহে অন্তত ০১ দিন ছুটির ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজনে শিডিউল অনুযায়ী এই ছুটি ভোগের সুযোগ করে দিতে হবে।
৩) থানা এবং ফাঁড়ির পুলিশের সর্বময় দায়িত্ব থেকে পুলিশকে বের করে আনতে হবে। শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় বেসিক কাজগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে।
৪) পুলিশের পিডি বিল, সিসি বিল সহ সকল ধরনের বিল অনলাইন ভিত্তিক করতে হবে এবং সকল পুলিশ সদস্যদের জন্য প্রয়োজন ও বাজেট অনুযায়ী একই পরিমাণ বিল প্রস্তাব করে র্যাঙ্ক অনুযায়ী মাসিক বিলের পরিমাণ ফিক্সড করে দিতে হবে এবং প্রতিবছর বাজেটের সময় অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক কোন র্যাঙ্কের জন্য কত টাকা মাসিক বিল ধার্য আছে সেটা গেজেট আকারে প্রকাশ করে প্রতি মাসের বিল তার পরবর্তী মাসের ১০ তারিখের মধ্যে অনলাইন বেতন এ্যাকাউন্টে সরাসরি দিয়ে দিতে হবে। এই বিলগুলো নিয়ে বহু ঘাপলা হয় ডিপার্টমেন্টে। প্রস্তাবমত বিল দেয়া হলে স্বচ্ছতা আসবে এবং সিনিয়র জুনিয়র অফিসারদের মধ্যে এ সংক্রান্ত ভুল বোঝাবুঝি দূর হবে বলে আমি মনে করি।
৪) পুলিশ সদস্যদের মধ্যে যারা ফিল্ডে কাজ করে সোর্স ম্যানেজমেন্ট করে নিচের দিকের অনেক র্যাঙ্কের অনেক পুলিশ কর্মকর্তাই কোন সোর্স মানি পায় না। যারা সোর্স মানি পায় না তারা যাতে করে সোর্স মানি পেতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
৫) বহু জায়গায় পেশাদারী ডিউটি করার জন্য পর্যাপ্ত লজিস্টিক সাপোর্ট নাই। অনেক থানাতেই একটার বেশি গাড়ি পর্যন্ত নাই। যার ফলে পুলিশের ডিউটি করার জন্য বিভিন্ন সাধারণ মানুষের কাছে রিকুয়িজিশনে গাড়ি নেয়া সহ নানান প্রয়োজনে হাত পাততে হয়‌। তাই সঠিকভাবে পুলিশের কাজ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে পালন করতে গাড়ি সহ লজিস্টিক সাপোর্ট বৃদ্ধি না করে উপায় নাই। অন্তত থানা ফাঁড়িতে নিয়োজিত সকল এসআই/এএসআই র্যাঙ্কের অফিসারদের জন্য পর্যাপ্ত মটর সাইকেল যেন সরকারিভাবে পেতে পারেন সেটা নিশ্চিত করা উচিত।
৬) পুলিশের অভ্যন্তরীণ বদলির বিষয়ে সকল র্যাঙ্কের পুলিশ সদস্যদের নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে কার্যকরী পরিবর্তন আনা জরুরী।
৭) পুলিশের বেশিরভাগ কাজই আদালতের সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু পুলিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন হওয়ায় পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ব্যবহার করা সহজতর। পুলিশকে জনবান্ধব করার জন্য পুলিশকে বিচার বিভাগের অধীনে একটি স্বাধীন সংগঠন হিসেবে গড়ে তোলা দরকার। এতে করে পুলিশকে কেউ সহজেই রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে না।
আরো অনেক অনেক বিষয় আছে যেগুলো আলোচনার মাধ্যমে এখনই সংস্কার করা না হলে মানুষের জন্য গঠিত এই পুলিশ সদস্যগণকে বিভিন্ন মহল তাদের ফায়দা হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে থাকবে এবং এতে করে যেমন জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে না একইভাবে পুলিশ সদস্যরাও বিশেষত ছোট পোস্টের পুলিশ সদস্যগণ (যারা সিনিয়রদের কাছে অনেক সময় হুকুমের গোলামের মত) বারবার জনগণের শত্রুতে পরিণত হয়ে জনগণের আক্রোশের শিকার হবে।

এখনই সময় পুলিশকে নিয়ে ভাবার। এবং তড়িঘড়ি করে যেন তেন পরিবর্তন না এনে কার্যকর পরিবর্তন নিয়ে এসে পুলিশকে জনগণের পুলিশ হিসেবে তৈরি করার।

#reformbangladeshpolice
এই পোস্টটি পেলাম পুলিশের নতুন আইজিপি ময়নুল ইসলামের নিয়োগের খবরে।

কাল দেখলাম এক তরুন পুলিশ কান্না বিজড়িত কণ্ঠে বলছেন তাদের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা তাদের বলপ্রয়োগ ব্যবহার করিয়েছেন।

রাজারবাগে পুলিশ সদস্যদের বিক্ষোভ।

Quote from: আমজনতা on Aug 07, 2024, 06:31 PM
অগাস্ট ৬: যাত্রাবাড়িতে কিভাবে নিরস্ত্র মানুষের উপর গুলি করা হয়েছে




যতদূর জানি এটি যাত্রাবাড়ীর সিভিলিয়ান এবং পুলিশগুলোর মরদেহ।

কারো কি মনে হয় এরা ঊর্ধতন কোনো পুলিশ কর্মকর্তা? এরা অতি সাধারণ পুলিশ কর্মচারী, আপনার-আমার ভাই, কারো পিতা, কারো স্বামী, কারো ছেলে।

এদেরকে যারা লেলিয়ে দিয়ে সারা বাংলাদেশকে রক্তে লাল করেছে তাদের বিচার চাই। 

একটা রাষ্ট্র চালাতে পুলিশ বাহিনী লাগবেই। এই পুলিশ বাহিনীকে জনগণের বন্ধু বানাতে ওই হায়েনা উর্দ্ধতন কর্মকর্তা এবং দলীয় পুলিশগুলো দায়ী, সাধারণ পুলিশগুলো কোনোভাবেই না। আসুন পুলিশ বাহিনীকে সংস্কার করতে আমরা সবাই জনমত গড়ে তুলি।

Page Bottom